10:54

সকালে পৌঁছে গেলাম শশুর বাড়ি। পনেরো দিন অপেক্ষার পর আজ কামান হলো।

13:16

যে মানুষটাকে সারা জীবনেও ভুলতে পারবো না আমি।।

10:30

তোমাদের কথা মতো কয়েকটা রেসিপি বানিয়ে শান্তি করে কটা ভাত খেলাম।

10:02

গরুটাকে খাওয়াচ্ছি দেখে ডোডো হিংসায় জ্বলে পুড়ে যাচ্ছে। তোমাদের কথায় নতুন নতুন খাবার ট্রাই করছি।

04:00

ফৌজি মশাই বাড়ি আসছে, তাই ১৪ দিনের জন্য যাচ্ছি ঘুরতে। কোথায় যাচ্ছি A TO Z তোমাদের জানালাম।

13:17

রাত্তির বেলায় মা আমি দুজনের মধ্যে শুরু হলো সেই ঝামেলা। মাত্র ৫ দিনে নিজের হাল এমন খারাপ হয়ে গেল।

11:33

রাত্রে সত কাজ সম্পন্ন হওয়ায় শেষ দেখাটাও আর হলো না। আমরা দুজনেই অসুস্থ তার মাঝে এরকম খবর।।

12:24

হঠাৎ করে মেয়ের এতই জ্বর যে রাত একটা পর্যন্ত জেগে। একটু সুস্থ হয়ে গরুকে নিজের হাতে ভাত দিয়া আসলো।

10:54

এত বড় হয়েও বাজে অভ্যাসগুলোকে ছাড়তে পারলাম না। এক রকম খাব ভেবে আর একরকম রান্না করলাম।

15:35

দিদিভাই বিয়ে বাড়ি যাবে তাই দিদি ভাইয়ের সাথে ডোডো কেউ মেকআপ করিয়ে দিলাম।

13:45

তৃধাকে ভাটপাড়ায় নিয়ে গেলাম ক্যারাটের এক্সাম দিতে। শীতকালে মায়ের সাথে এই নিয়ে ঝামেলা হতো।

14:35

পরের দিন আর একটা বিয়ে সেইজন্য আর বাড়ি আসা হলো না। ছোট্ট একটা পেয়ারা নিয়ে ভাই বোনের মধ্যে ঝামেলা।

11:36

reception vlog.বৌভাতের দিন ছয় জনকে সাজিয়ে তারপর নিজে খুব সিম্পল ভাবেই সাজলাম।

10:15

বিকালবেলাতেই সেজেগুজে রেডি হয়ে চলে গেলাম বরযাত্রী। দশ মিনিটের মধ্যে বিয়ে এর আগে কখনো দেখিনি।

14:46

দেওর গায়ে হলুদ পর্ব। এতদিন ভিডিও দেয়া হয়নি শুধুমাত্র এই ঝামেলার কারণে।

12:11

সকাল সকাল হাঁটতে বেরোলাম তার সাথে আমার জায়গা গুলো মাকে দেখিয়ে দিলাম। এত চোখ ধাঁধানো জিনিস মেলাতে।

13:06

তৃধার জন্মদিনের গিফট গুলো আজকে তোমাদেরকে দেখিয়ে দিলাম।ফেলে দেয়া জিনিস দিয়ে এত সুন্দর তরকারি।

15:12

মা এক বছর হয়ে গেল আমাদের বাড়িতে আসেনি তাই জোর করে নিয়ে এলাম মাকে।

17:44

My daughter 8th birthday celebration vlog. সোনা মায়ের আট বছরের জন্মদিন পালন বাবাকে ছাড়া।

11:04

বৌদি নিজের হাতে তৃধার জন্মদিনের থালা গ্লাস বাটি এত সুন্দর রঙ করেছে দুপুরে রান্না-বান্না জমে ক্ষীর।

10:42

অনেকদিন পর গোপু সোনার সাথে দেখা। তৃধা ছোট্ট পুঁচকি বুনু কে পেয়ে ভীষণ খুশি।

11:02

মেয়ের বায়না চোটে রাত দুপুরে ফুচকা বানালাম। স্কুল থেকে নিয়ে যাবে ট্যুরে তাই ভীষণ খুশি তৃধা।

10:39

তোমাদের মুখ থেকে একই কথা শুনতে শুনতে সত্যি খুব ক্লান্ত হয়ে গেছি।

12:23

তিন দিন ধরে শরীর খারাপ নিজের ঘর বারান্দা দেখে নিজের ঘৃনা লাগছে।সব ধুয়ে মুছে পরিস্কার করে তবেই শান্তি

10:43

তিন বছর ধরে ভাইফোঁটা বন্ধ।হঠাৎ করে মা মেয়ের এরকম হয়ে যাবে বুঝতে পারিনি।

12:14

সকাল সকাল উঠেই মনটা খুশি হয়ে গেল এই কারণে।তৃধার খেলনা বাটি দেখে আমারও ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল।

16:26

মাঠ থেকে তুললাম 14 রকমের শাক।মা-মেয়ে দুজন মিলে বেরিয়ে পড়লাম ঠাকুর দেখতে।

12:46

বছর পেরিয়ে গেলে নিজের বাবা-মাই খোঁজ খবর নেয় না।বাড়ি আসে না সেখানে শ্বশুর-শাশুড়ি তো দূরের কথা 😥

12:26

চিকেন,ভেটকি মাছের পাথুরী হঠাৎ করে বাড়িতে কে এল যে এত কিছু রান্না?দোকানের মত ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বাড়িতেই।

17:22

সারাটা দিন এক ভাবে কেঁদেছে তৃধা ওর কান্না দেখে আমিও কেঁদে ফেলেছি।তুমি তোমার সাথে আমায় নিয়ে যাও 😥

15:16

কাল বর চলে যাবে, তাই ওর পছন্দের রান্না করলাম।শাশুড়ি টাইপের ঝগড়ুটে আমার বর মুখ দেখে মনেই হবে না।😁

17:16

অন্যের ভিডিও দেখে নিজের কথা ভেবে কেঁদে ফেলার ব্যাপারটা এখনো গেল না।ডিম ভাজায় গরম মসলা নতুন রাধুনী।

12:36

পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো মানুষের মন পাওয়া। ডোডো আজ প্রচন্ড মার খেলো।

04:33

শেষ পর্যন্ত কাকে খেতে হলো কাঁচা লঙ্কা?দারুন মজার চ্যালেঞ্জিং ভিডিও।

12:10

জন্মদিনে বরের দেওয়া এক লক্ষ টাকা দিয়ে কি করলাম সেটা আজকে তোমাদেরকে জানালাম।।

11:19

টুকিটাকি কিছু ফার্নিচার কেনার জন্য বেরিয়ে গেলাম বহরমপুরের খাগড়াতে।সন্ধ্যাবেলায় চিলি চিকেন..

14:58

প্রাঙ্ক করতে গিয়ে এত বড় ক্ষতি হয়ে গেল আমাদের।বরের চুলের মুষ্টি টেনে ছিড়ে দিয়েছি।

11:37

জীবনে প্রথম বার বর মেয়ে দুজন মিলে আমার জন্মদিন পালন করলো।

14:52

রাত বারোটায় বার্থডে উইশ করলো বর মশাই।কতটা আনরোমান্টিক আমার বর ভাবা যায়।।

15:34

তিন বছর পরে নিজের ননদের বাড়ি নিয়ে গেল বর ।এতদিন না যাওয়ার কারণটা জানালাম।

14:15

তারাপীঠের যে হোটেলেই খেতে যাবে সেখানেই আলু পোস্ত ছাড়া আর কিছু নেই।পূজো দিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম।

14:21

তারাপীঠে মায়ের পুজো দিতে গেলাম ।তারাপীঠে এইসব মন্দিরের খোঁজ অনেকেই জানেনা বীরচন্দ্রপুর এর বাকারায়।

11:49

বিজয় দশমীর ভুড়ি ভোজন করে বাপের বাড়ি থেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।

12:42

অষ্টমীতে গেলাম বাপের বাড়ি সারাটা দিন ভীষণ আনন্দে কাটলো।এ বছর দুজনের পূজোর ড্রেশ একদম একি হয়ে গেছেয়

15:01

বিকেলের মধ্যে শ্বশুরবাড়ি থেকে ফিরে এসে বেরিয়ে পড়লাম বহরমপুরে ঠাকুর দেখতে।

12:08

তলপি তলপা গুটিয়ে বরকে নিয়ে চললাম শশুর বাড়ি পুজোর জামা কাপড় দিতে সবাইকে।

12:42

বাড়ি ফিরতে না ফিরতে তিনজন মিলে বেরিয়ে পড়লাম শপিং করতে।

13:27

ভোর বেলায় উঠেই তৃধাকে নিজের হাতে দুর্গা সাজালাম।বিশ্বাসই হচ্ছে না মানুষটা বাড়ি এসেছে 🥰

11:46

এত টাকা খরচ করে পার্লার থেকে এসে আবার বাড়িতে চুল কাটলাম।চুলটা এতটা ছোট হয়ে যাবে ভাবতে পারিনি।

10:11

সোমবারের দিন স্কুলে দূর্গা সাজার কম্পিটিশন তাই মটুক ফলস চুল এ টু জেড কিনতে গেলাম বহরমপুর।

12:10

আবার নতুন করে শুরু হয়ে গেল তৃধার কান্না।এতকিছু কেনাকাটার পরে মনে হচ্ছে সবকিছুই ভালো লাগছে না।

10:50

একসঙ্গে এত কম দামে এতগুলো লিপস্টিক নিলাম।এখন থেকে আর কয়েক দিন ভিডিও দিতে পারব না 😥।

11:44

বিয়ের পর থেকে দ্বিতীয়বার বর পুজোতে বাড়ি আসবে তার মধ্যে যদি এইসব হয় তাহলে কি ভালো লাগে বলো ।

17:33

কিছু মানুষ মনে করে তাদেরকে ছাড়া আমার চলবে না।তাদেরকে ছাড়াই আমার চলবে আর খুব ভালোভাবে চলবে।

09:25

flipkart থেকে পুজোর কসমেটিক শপিং কমপ্লিট করলাম।এত দামি প্রোডাক্ট ড্যামেজ হলে সত্যি খুব খারাপ লাগে।

14:43

তিন বছরের পুরনো আমার সেই কথাবার্তায় ভিডিও করলাম।সেই পুরনো আমি টাকে তোমাদের কেমন লাগলো জানিও কিন্তু

14:10

বাবার কাছে ছোটবেলায় ৫ টাকা পেয়ে যতটা খুশি হতাম এখন পাঁচ হাজার টাকা ইনকাম করেও সেই খুশিটা আসে না।

13:53

ফাইনালি আমার পুজোর বাজার কমপ্লিট হল।আমাদের তিনজনের কালেকশনে আজ তোমাদের দেখিয়ে দিলাম

15:58

বৌদি আর আমি দুজন মিলে এত কেনাকাটা করেছি যে আর বাড়ি নিয়ে আসতে পারছি না।সারাদিন ঘুরে ঘুরে জীবন শেষ।

10:10

সকাল থেকে শরীর এতটাই খারাপ যে রান্নাবান্নার সবকিছু বন্ধ।মেয়ের আবদার রাছতে কত কিছুই না করতে হয়।