Mirror World

Mirror World
Posted 1 month ago

এসো মাঁ লক্ষী
বসো মাঁ লক্ষী।।।
সরার লক্ষী আমাদের বাড়ির

3 - 0

Mirror World
Posted 1 year ago

Last Options🥺
youtube.com/@mirrorworldrony

2 - 0

Mirror World
Posted 1 year ago

https://youtu.be/hpeU4OMa5pI?si=GM-6D...
#Laketownclocktower
#mirrorworld

1 - 0

Mirror World
Posted 1 year ago

Dum Dum BOOK FAIR😱👇
https://youtu.be/w0a5pKpne0U

2 - 0

Mirror World
Posted 1 year ago

Happy Christmas🎅👇
https://youtu.be/bdRX0Yt18GY

1 - 0

Mirror World
Posted 2 years ago

পাকা দেখা (Paka dekha)
https://youtu.be/rspQ5iiZ6u8

3 - 1

Mirror World
Posted 2 years ago

🌼দমদমের জগদ্ধাত্রী পূজো🌼
.
.
.
youtube.com/channel/UCDSxXRe0...

3 - 0

Mirror World
Posted 2 years ago

ভূত চতুর্দশী সমন্ধে অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে জানা আর লোকের মুখে শোনা কিছু কথা:-
youtube.com/channel/UCDSxXRe0...

(বাংলা সন 1428,5 কার্তিক)
         23 October 2022
                   রবিবার
     সন্ধ্যা 4টা 58 মিনিটের মধ্যে
প্রায়শ্চিও নিষেধ,চতুর্দশীর উপবাস,
    চতুর্দশ যমতপণ, দিবাস্নান কর্তব্য,
ভূত চতুর্দশীকৃত্য, নরক চতুর্দশী আচারবসত
                 চোদ্দ শাকভক্ষন
গোস্বামীমতে যম চতুর্দশী ও ধর্মরাজ পূজা

_কাহিনীর_
                    দেবীপক্ষের শুরু থেকেই শুরু হয় উৎসব পার্বণের মৌসুম।পাঁচ দিনের পুজোতে কৌলাশের শিবের কাছে ফিরে যান উমা। ধন দেবী লক্ষ্মী ও পাঁচালী শুনে মত ছাড়েন। এরপর কুবের পুজো সম্পন্ন করে বাংলা যখন দীপান্বিতা অমাবস্যায় শক্তির আরাধনা উদ্ধত, ঠিক তখনি দরজায় করা নাড়ে ভূত চতুর্দশী শুধু তাই নয়।সমগ্র ভারতবর্ষ জুড়ে চৌঢ় চতুর্দশী, নরক চতুর্দশী, যম চতুর্দশী, রূপ চতুর্দশী বা রূপ চৌদাস নামেও পরিচিত এই দিনটি।
                             পশ্চিমা হ্যালোয়িন পাটির মতো বাঙালির হ্যালোয়িন হচ্ছে এই ভূত চতুর্দশী। তবে জানেন, কী ভূত চতুর্দশী আসলে কী? কেন পালন করা হয় এই ভূত চতুর্দশী। কেন এই দিন চোদ্দ শাক খাওয়া হয় এবং চোদ্দটি প্রদীপ জ্বালানোর বিধান কেন? এই দিনেই দেবী চমুন্ডার পূজো করা হয় ? এই দিনেই কেন মৃত্যু পূর্বপুরুষে অশরীরি আত্যা নেমে আসে পৃথিবীতে? শ্রী রাম চন্দ্র, দৈত্য রাজ বলী, ধর্ম রাজ যম বা নরকাসুর সাথে এর কি সম্পর্ক।।

_পৌরানিক কাহিনী_
                           আশ্বিন মাসে কৃষ্নপক্ষের চতুর্দশীর তিথিতে অর্থাৎ ধন প্রদর্শিত পরের দিন এই দীপান্বিতা অমাবস্যা কালি পূজোর আগের দিন বাংলার ঘরে ঘরে পালিত হয় ভূত চতুর্দশী।
                            ভূত চতুর্দশী প্রসঙ্গে প্রথমেই, যে ঘটনাটি সামনে আসে সেটি হল ভক্ত প্রহলাদের পৌত্র দৈত্য রাজ বলি কাহিনীর পৌরাকালে দৈত্য রাজ বলি যখন স্বর্গ রাজ্য দখল করে দেবতাদের বিতাড়িত করেছিলেন তখন চিহ্নিত দেবগন শরণাপন্ন হয়েছিলেন ভগবান শ্রীবিষ্ণু। ভগবান শ্রীবিষ্ণু অত্যাচারীকে বলিতে দমন করতে ভগবান শ্রী হরি বামন অবতার রূপে আবির্ভূত হয়েছিলেন বলি রাজার সামনে দাবি করেছিলেন তিন চরণ রাখার জায়গা, বলি রাজা তাকে তিনটি চরণ রাখার জায়গা দানের সম্মত হলেন তিনি তার এক চরণ দ্বারা সমস্ত আকাশ ব্যাপ্ত করেন। দ্বিতীয় চরণ দ্বারা আবৃত করলেন সমগ্র পৃথিবী। এরপর তার শরীর থেকে তৃতীয় একটি পা বের করে বলি রাজাকে জিজ্ঞেসা করলেন আরেকটি চরণ রাখি কোথায়। তখন বলি রাজা তার মাথা পেতে দিয়েছিলেন, এই তৃতীয় চরণ রাখার জন্য। তার এই চরণ দিয়েই বলি রাজাকে পাতালে প্রেরণ করেছিলেন বামন অবতার।তবে নিজের এমন দুরগতি হবে জেনেও তখন বলি রাজা তার মাথা পেতে দিয়ে ছিলেন বলে শ্রীবিষ্ণু অমরত্তের বর দিয়েছিলেন আর সেইসাথে বছরের একটি দিন তিনি তাকে ভূত প্রেত পিশাচ ও অশরীরী আত্মাদের সাথে নিয়ে পৃথিবীতে উঠে আসার অনুমতি দিয়েছিলেন।আর সেটি হচ্ছে ভূত চতুর্দশী তবে ভৌতিক ব্যাপারটা এখানেই শেষ নয়।
                         পুরান মতে এই দিন স্বর্গ ও নরকের দ্বারও সাময়িকভাবে খুলে দেওয়া হয়, পরলোকগত আত্মার নিজ গৃহে ফেরার জন্য তাই পিতৃকুল ও মাতৃকুল 14 জন পূর্বপুরুষ নেমে আসেন গৃহস্থবাড়িতে। তাছাড়া চোদ্দ শাক ধোয়ার পর বাড়ির প্রতিটি কোনে ছিটিয়ে দেওয়া হয় সেই জল।

_যম চতুর্দশী_
                            একদা যমরাজা তার নিজের যম দূতদের জিজ্ঞাসা করেন কোন জীবের প্রাণ হরণ করার সময় তোমাদের কি তাদের উপর দয়া হয়না যমদূত ওরা প্রথমে সংকোচ করলেও পরবর্তীতে যমরাজের সামনে একটি ঘটনা বর্ণনা করেন ঘটনাটি হচ্ছে হেম নামে রাজার স্ত্রী এক সুন্দর পুত্র জন্ম দেন কিন্তু সেই পুত্রসন্তানের কুষ্টি বিচার করে জ্যোতিষীরা জানান বিবাহের চারদিন পর সেই বালকের মৃত্যু হবে এই ভবিষ্যৎ বাণী শোনার পর রাজা সেই বালককে যমুনার তীরে একটি গুহায় ব্রহ্মচারী হিসাবে লালন-পালন করতে শুরু করে একদিন সেই যমুনার তীরে মহারাজা হংসের পুত্রী ঘোরা ফেরা করেছিলেন। রাজ কুমার সেই রাজ কুমারীকে দেখে মোহিত হয়ে যান এবং একে অপরের সম্মতিতে গন্ধব্য মতে বিবাহ সম্পাদন করেন এরপর নিয়তির অমোঘ নিয়মে তাদের বিবাহের চারদিন পর রাজকুমারীর মৃত্যু হয় স্বামীর মৃত্যু হয়। স্বামীর মৃত্যুতে স্বদ্ধ বিধবা রাজ কুমারী আহা জলি দেখে হৃদয় কেঁপে ওঠে আমাদের ওই রাজকুমারের প্রাণ হরণের সময় আমাদের চোখ থেকে জল গড়িয়ে পড়ে। কোনভাবেই কান্না থামাতে পারছিলাম না আমরাও। এরপর এক যমদূত যমরাজ কে জিজ্ঞাসা করলেন অকাল মৃত্যু থেকে বাঁচার কি কোনো উপায় নেই উত্তরের যমরাজ বললেন ভূতচতুর্দশীরতে দ্বীপ দান করলে অকাল মৃত্যু থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
                         এদিন মর্ত্যের বুকে পুজো নিতে আসেন মাতা কালিকা তবে এদিন তিনি আসেন চামুণ্ডা রূপে এই ভয়ঙ্কর মতে তিনি সাথে নিয়ে আসেন চৌদ্দটি প্রেতাত্মা
যদি মাতা চামুণ্ডা ভক্তর বাড়ি থেকে অশুভ শক্তিকে বিতাড়িত করতে আসেন তবুও তার অশরীরী পেতাত্মা কে পথ দেখানোর জন্য দীপ দেখানো হয়।
            এই সময় 14 শাক খাবার 14 প্রদীপ দেখানো হয়।
ভূত চতুর্দশীর পূর্ব-পুরুষদের উদ্দেশ্যে চৌদ্দটা প্রদীপ দেওয়া হয়।

_চোদ্দ শাক হল_
                      (১) ওল (২) কেঁউ (৩) বেতো (৪) সরষে (৫) কালকাসুন্দে (৬) নিম (৭) জয়ন্তী (৮) শাঞ্চে (৯) হিলঞ্চ (১০) পলতা (১১) গুলঞ্চ (১২) ভাটপাতা (১৩) শুষণী (১৪) শৌলফ।

_বৈজ্ঞানিক কারণ_
                           এই চৌদ্দ শাক খাওয়ার পেছনে কিছু বৈজ্ঞানিক কারণ বিদ্যমান ,ভূতচতুর্দশীর এই সময়টা মূলত ঋতু বিদ্যমান। ভূতচতুর্দশী এই সময়টা মূলত ঋতু পরিবর্তনের সময় তাই নানারকম রোগ প্রাদুর্ভাব ও বহু মানুষের জীবন হানি ঘুরত এই সময়। সেই কারণে আশ্বিন-কার্তিক মাসকে প্রাচীনকালে জম দশটা কাল বলা হতো এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে এবং শীতের আগে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়াতে এই চৌদ্দ সাত ভক্ষণ এর বিধান। চোদ্দ শাক খাওয়ার পাশাপাশি 14 প্রদীপ জ্বালানোর কারণ হচ্ছে মূলত ভূত পিশাচ আত্মাদের পথ দেখানোর উদ্দেশ্যে এই প্রদান করা হয়।বর্ষাকালে শরীরে ঠান্ডা লাগে শরৎকালের প্রায়ই আমাদের মধ্যে পিত্তের গন্ডগোল শাক খেতে হবে। তারপর ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একটি করে মাঝেমধ্যে সারা বছরে চোদ্দ যে কোন শাক খেতে হবে বলা হয় এর ফলে আমাদের শরীরে মারণ রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয় অতীতকালে ভয়ঙ্কর মহামারী রোগের থেকে নিস্তার পাওয়ার জন্য এই শাকগুলি খাওয়া হত।

4 - 0

Welcoem to posts!!

Mirror World Posted 1 month ago

Mirror World Posted 1 year ago

Mirror World Posted 1 year ago

Mirror World Posted 1 year ago

Mirror World Posted 1 year ago

Mirror World Posted 2 years ago

Mirror World Posted 2 years ago

Mirror World Posted 2 years ago

Mirror World
Posted 1 month ago

Mirror World
Posted 1 year ago

Mirror World
Posted 1 year ago

Mirror World
Posted 1 year ago

Mirror World
Posted 1 year ago

Mirror World
Posted 2 years ago

Mirror World
Posted 2 years ago

Mirror World
Posted 2 years ago